Welcome To "Sohanur's Blog" (সোহানুর’স ব্লগ এ স্বাগতম)
☻☺☺☺I Am Sohanur Rahman (The Blogger)☺☺☺☻

-->

Saturday, July 15, 2017

অলৌকিক ভুতের কাহিনী | Olukik bhooter golpo


A‡jŠwKK fz‡Zi Mí

Subscribe Here


This story is written by NIzum Nira 





বহু বছর আাগের একটি ঘটনা, গ্রামটি ছিল শুনশান, লোক জনতি বাস করে খুব কম, শুনেছি অনেক আগে নাকি এখানে বাস করত হিন্দুরা,, আমি এত কিছু বলবনা সরাসরি গল্পটিতে চলে যাব,, সেই গ্রাম থেকে একটু দূরে আছে চিতাখোলা চিতাখোলা হল হিন্দুদের মৃতু্্য পর যে জায়গা তাদের মৃত দেহ পুরানো হয়,,ওখানে কেউ যেত না click hrere। শুনেছি জায়গাটা খুব খারাপ,,আমরা ছিলাম ৩বন্ধু , রফিক,, সামিম, শুভ,, আমদের ৩ বন্দুর একটা শখ ছিল,,সেটা হল তাল টোকানো,,আামরা প্রতিদিন রাতে তাল টোকাতে যেতাম,, আমরা যেখানে তাল টোকাতাম,,,সেই জায়গাটা ছিল ঔই চিতাখোলা র ঔই পাড়ে,,, আমরা,, তবে একদিন গেলামRead My profile ,,সেদিন ছিলো আামাবরসার রাত,আমাদের মনে ছিলনা,,,আমরা নৌকাতে উঠলাম,,সেখান থেকে যেতে আমাদের সময় খুব কম লাগত,, সেদিন অনেক সময় লাগল,কিন্তুু আামরা ঔইখানে যাইনি, দেখলাম আমরা চিতাখোলার ওখানে,, তারপর হঠাত কেমন যানো, বিস্রি একটা গন্ধ পেলাম, আমরা তাকিয়ে যা দেখলাম তা বিশাস করার মত না,,দেখলাম একটি মেয়ে অনেক সুন্দর, একা বসে কাননা করছিলো,,আমরা মেয়েটার কাছে গেলাম,কিন্তুু আজব আমরা যতই মেয়েটার কাছে যাই মেয়েটা দূরে সরে যায়,, তারপর হঠাত দেখি মেয়েটা নেই,, আমরা খুব ভয় পেয়ে গেলাম,,জানিনা তখন কয়টা বাজে click to see bhooter bari ,, তারপড় কে যান আমাদের নাম দরে ডাকছে,সামনে তাকিয়ে দেখি অনেক বড় একটা ছায়া,মানব বললে ভুল হবে,, অনেক বড় একটা ছায়া,, তার চেহারা খুব কুৎসিত, গায়ে থেকে খুব বিস্রি গন্ধ আসছিল,,
https://www.youtube.com/watch?v=mkW3DAt9Fq8&t=55s
আমরা তা দেখে দৌড় দিলাম, দৌড়াতে দৌড়াতে তারা তাদের নৌকার সাম নে উঠল,তারা যখন মাঝ নদিতে,, তখন একটা গরম বাতাস আসলো,, সামিম ছিল নৌকার এক পাশে, রফিক ছিল তার থেকে একটু দূরে, আর শুভ নৌকা চালাচ্ছিলো,, মাঝ থেকে শামিম পরে গেলো,,,,দেখলো শামিম ডুবে যাচ্ছে ,রফিক গিয়ে শামিমকে উঠালো,,, আস লে সেখানে পানি ছিলো ও দের হাটু সমান ,,কিন্তুু শামিমRead more
কেন ডুবে যাচ্ছে ছিল, তারপর শুভ,রফিক,, ওরা সামিমকে জিজ্ঞাস করল,,,তখন ও বলল যখন আমি পানিতে পড়ে নিছে ডুবে যাই তখন কে যানো আমাকে চুবিয়ে ধরে,,, আমার শাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল,,,, আমরা সেইদিন আল্লাহ র রহমাতে বাসায় চলে যাই,,,যার যার বাসায় চলে যাই,, কিন্তুু পরদিন সকালে যা দেখ্লাম তার জন্য আমরা তৈরি ছিলামনা,,দেখ লাম সামিম এর মাথা থেকে গিলু গুলো খুলে পরছে,,হাত পা থেকে মাংস গুলা খুলে খুলে পরছে,,কিছুক্ষণ পর সামিম যেন,, সামিম নেই,,,সেদিন আমার বন্ধুর মৃত্যু দেখে আার কখন যাইনি,,,, ,, বন্ধুরা এই ছিলো আামার ঘটনা, Read More



Friday, July 14, 2017

Bhooter poribar | অন্ধকার বাড়ি

This story is written by Nizum Nira My little sister 





Modify by Sohanur's Works

তখন শীত কাল ১৯৮১ সালের ঘটনা তখন নিঋুম রাত চারিদিক অন্ধকার।Click and earn money
Sohanur's personal profile গ্রামের নাম বলবনা।। গল্পটি আমার মায়ের কাছ থেকে শুনেছি। সেই গ্রামটি তে হিন্দু রা বাস করত বেশি।।। বলতে গেলে অই গ্রাম কে হিন্দু পাড়া বলত। অনেক দূরে থাকত একটি মুসলিম পরিবার।সেখানে থাকত সামি, স্ত্রি, তাদের ২ টি ছেলে ছিল,, সুখের একটা পরিবার ছিলো।।। হঠ্যত একদিন রাতে ,,click , তার সামি মারা গেল,তখন রাত ১২, তার বাড়ির আশেপাশে কোন বাড়ি ছিলোনা,,মহিলাটি বসে বসে কাননা করছে।, সে কি করবে।এত রাতে কোথায় যাবে,, তখন হঠ্যত তার দরজায় টোকা দিলো,, মহিলা টি খুব ভয় পেলো , ভয়ের কনেঠ বলে উঠল কে,,,ওপাশ বলল মামি আমরা,,,মামি আামরা তোমার ভাগ্নে,,দরজাটা খুলেন, তখন মহিলাটি দরজা খুল্লেন,, খুলে জা দেখলো তা তিনি বিশাস করতে পারলো না।।,।তিনি খুব ভয় পেয়ে গেলেন,,,দেখলো অনেক গুলা কক্কাল কারো চোখ নেই,কারো হাত নেই,,কারো শরির নেই,, কারো পা নেই,,,,,কিন্তুু তারা এসে তার সামির লাসটা দরলো,,,তারা বল ল মামি।
Click here
। আমরা মামাকে নিয়ে যাই,, বলতে না বলতেই নিয়ে গেলো ,, মহিলা তা দেখে তার ২ছেলেকে নিয়ে দৌড় দিলো ,,,,,,, দৌড়াতে দৌরাতে। সামনে একটি বাড়ি পেলো,, মহিলা সেই বাড়ি এর দরজায় পরে গেল,,সেই বাড়িতে থাকত এক বৃদ্দ,, সে আসে মহিলাকে দরলো,,মহিলা তার কাছে সব খুলে বলল,, তারপর গ্রামের সবাই মিলে গেলো।। তারা গিয়ে জা দেখল,, সবাই খুব ভয় পেয়ে গেলো,,, দেখলো লাশ টাকে ছিরে ওরা কাচ্ছে,,তা দেখে কেউ গেলোনা । তারপর মহিলা কে গ্রাম বাসিরা বলল কি চাও,, তুমার জীবন নাকি তুমার সামির লাশ,,, তা দেকে চলে গেলো,,,, এই ছিলো আামার ঘটনা ভুল হলে মাফ করবেন | Click and 50 MB free



নাম: নিঝুম নিরা

Bhooter bari | বাড়িটা ঝিমুচ্ছে

সাত সকালে টেলিফোনটা বেজে উঠলো ।। মেজাজ খারাপ হয়ে গেল । টেলিফোন ধরতেই ফরহাদের গলা ভেসে উঠলো ।
কিরে এখনো ঘুমাচ্ছিস ?
তুই আর ঘুমাতে দিলি কই ?
আরে শোন জব্বর খবর আছে । তাইতো এই সাত সকালে টেলিফোন করেছি । তোকে এক জায়গায় নিয়ে যেতে চাই ।
তুই যেখানে খুশি যা আমাকে একটু ঘুমাতে দে ।
ঠিক আছে আরো এক ঘন্টা সময় দিলাম । তারপর এসে আমার সংগে নাস্তা খাবি । তোর প্রিয় নাস্তা পরোটা মাংস থাকবে । তোর সখের রস মালাই ও থাকবে । আসিস কিন্তু ।
আর নাস্তার লোভ দেখাতে হবে না
তাহলে অবশ্যই আসবি সুমন । দেড় ঘন্টার ভিতরে আসবি ।
নাস্তা খাওয়ার পর ফরহাদ বললো চল এবার ।Click here
কোন চুলায় যেতে হবে ?
তুই চোখ বুঁজে হুন্ডায় আমার পেছনে বসবি । তারপর দেখবি কোথায় যাই ।
হুন্ডা এসে থমলো শহর থেকে কিছু দূরে গাছ গাছালিতে পরিপূর্ণ একটা ধপধপে সাদা বাড়ির সামনে । বাড়িটা দেখেই কেন জানি আমার মনে হল বাড়িটা শ্বেত পাথর দিয়ে তৈরী ।সূর্যের অলোয় অপূর্ব রঙের সমাহারে ঝক ঝকে তক তকে বাড়ি । বাড়ির গেটে এক দারোয়ান বসে ঝিমুচ্ছে ।দারোয়ানের চোখগুলো মনে হচ্ছে রক্তের মত লাল । পরনের কাপড় দেখলে মনে হয় যেন শত বর্ষ আগের কেনা । এ সমস্ত দেখে
আমি ফরহাদকে জিজ্ঞেস করলাম ,এখানে কি করতে এসেছিস ?
আরে ঐ বাড়িটা আমি কিনবো । তোকে দেখাতে নিয়ে এলাম ।
তুই কিনবি ? সেলিনাকে বলেছিস ?
এখন ও বলি নাই ।বিয়ের পর তাকে সারপ্রাইজ দেব । বাড়িটা তাকেই দিয়ে দেব ।Earn money by click Here
চল ভিতরটা দেখে আসি । দারোয়ানকে গেট খুলতে বল ।
দারোয়ান কিছুক্ষণ আমাদের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে গেট খুলে দিল কিন্তু কোন কথা বললো না ।
ভিতরে ঢুকেই প্রথমে চোখে পড়লো গেটের এক পাশে শিউলি ফুলের গাছ । অন্য পাশে বকুল ফুলের গাছ । মাঝখানে ঝক ঝকে পাকা সিমেন্টের রাস্তা তাও ধপ ধপে সাদা । রাস্তা পার হয়েই বিরাট বারান্দা । তারপর বসবার ঘর । সাজানো ঘোচানো । উপরে তিনটি বেডরুম । সবগুলোই সাজানো ঘুচানো । প্রতিটি বেডে ঝক ঝকে সাদা বেড কভার বিছানো । সুন্দর করে সাজানো প্রতিটি বেডরুম । দেখে মুগ্ধ হলাম । দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল । আকাশে রূপালি চাঁদের হাসি বিচ্ছুরিত হল । ধপ ধপে সাদা বাড়িটা স্বর্গীয় শোভায় আলোক বিচ্ছুরিত করতে লাগলো । আমরা দেখে মুগ্ধ হলাম ।
বাড়িটা কিনলো ফরহাদ ।আমার সঙ্গে শর্ত হল ফরহাদের বিয়ের আগ পর্যন্ত আমি তার সঙ্গে এ বাড়িতে থাকবো । কারণ একা সে নিঃসঙ্গ বোধ করবে । বাড়িতে পার হওয়ার পর থেকে বাড়ির ভিতরের ফুলে ফুলে সুশোভিত বাগানে হঠাৎ হঠাৎ মেয়েলি কন্ঠে গান ভেসে আসতো । কখনো কখনো এক দীর্ঘ ঘন কালো কেশী সুন্দরি মহিলার দেখা মিলতো আবার মুহূর্তে অদৃশ্য হয়ে যেত । তারপর এলো পূর্ণিমার রাত । সারা রাত ধরে মারামারি আর হট্টগোলের আর কান্নার শব্দ ভেসে আসলো । কারা যেন ফরহাদের আর আমার টুটি টিপে ধরলো । সকালে আমরা দুজনই ঘরের মেঝেতে রক্তাক্ত । আসার আগে দারোয়ানের সঙ্গে দেখা করতে গেলে একটা কথা সে বললো , বাবু হাম তো দুশ বছর আগ মে মর গিয়া ।পূর্ণিমা রাত মে ডাকাত হাম সব কো কতল কর দিয়া বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল Get 50 MB free

Tuesday, July 11, 2017

Bhooter golpo | Ghost story

প্রায় একমাস ছুটি কাটিয়ে কলেজে পৌঁছাবার পর রাতেরবেলা আমাদের গল্প যেন আর ফুরাতেই চাইতোনা! একেজনের পেটে কত কথা! কার চুল কতো সে.মি বড় হলো এই ব্যপারে নিরীক্ষামূলক প্রতিবেদন উপস্থাপন থেকে শুরু করে ছুটিতে টিভিতে দেখে আসা বিজ্ঞাপনের মডেলদের অঙ্গভঙ্গি অনুকরণ- নানারকম আলোচনায় গভীর রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকি আমরা।click here মৌসুমি অবশ্য হাল ছেড়ে দেবার পাত্রীই নয়, অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়েই ইরার বিছানা থেকে সে ক্রিম নিয়ে ঘষতে লাগলো।Click and get 50 MB free একেবারে কোণার রুম থেকে আসছে মনে হল শব্দটা। যতরকম দোয়াদরুদ জানা আছে সব পড়ে ফুঁ দিয়ে এগিয়ে চলছি, অন্ধকারে দেয়াল ধরে ধরে এগোতে হচ্ছে। এত ভয়ের মধ্যেও ইরাটার ফাজলামো আর গেলোনা, ও বললো আর একমাস পর লোডশেডিং হলেও আর সমস্যা হবেনা, তখন আমরা মৌসুমির রূপের আলোতেই পথ চলতে পারবো, যে হারে ক্রিম ডলছে।  ধীরে ধীরে শব্দের একদম কাছাকাছি পৌঁছে গেছি আমরা, দরজায় দাঁড়িয়ে স্পষ্টই বুঝতে পারলাম ‘জিনিস’টা রুমের ভেতরেই আছে। ওই রুমের বন্ধুদের বাঁচাতে দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়ব নাকি ঘুরে দৌড় দিবো ভাবতে ভাবতেই মৌসুমি দরজার নবে হাত রেখে বললো,” এতো ভয়ের কি আছে? আমরা না ক্যাডেট!” বন্ধুগরবে আমি রীতিমতো শিহরিত, মুহূর্তেই সব ভয় ঝেড়ে ফেলে ‘ইয়া আলি’ বলে সজোরে দরজা খুলে ঢুকে পড়লাম আমরা। সাথে সাথেই রুমের সবকটা মেয়ে তারস্বরে চিৎকার আরম্ভ করলো। ঠিক ওই মুহূর্তেই ইলেক্ট্রিসিটি চলে আসায় রুমে ফকফকে আলো, হতভম্ব আমি মৌসুমির দিকে তাকাতেই বুঝে গেলাম ব্যপারটা।হলো, ওই রুমের এক বন্ধু রুমমেটদের মাঝে আনন্দ বিতরণের উদ্দেশ্যে একটি গান গাইছিলো, কিন্তু তার সঙ্গীতবিষয়ক অপূর্ব(!) দক্ষতার কারণে আমরা সেটাকে অশরীরীর  হাহাকার ভেবে ভুল করেছি।  আর অন্ধকারে ক্রিমের পরিবর্তে ইরার জুতার কালির টিউব নিয়ে মুখে দলাইমালাই করবার কারণে মৌসুমিকে দেখে আমাদের সবার হার্টে স্থায়ী সমস্যা হয়ে গেছে!

রুমে ফিরে পরবর্তী আধাঘণ্টায় কারেন্টের উদ্দেশ্যে মৌসুমি যে বাছাবাছা গালিগুলো দিলো না! ইলেক্ট্রসিটির কান থাকলে অন্তত সাত দিন আমাদের ক্যাডেট কলেজে টানা লোডশেডিং চলতো, আমি লিখে দিতে পারিClick to see Ghost pic
টুকটাক দুয়েকটা কথার পর সব চুপচাপ।হঠাৎ করেই শুনতে পেলাম শব্দটা। বহুদূর থেকে ভেসে আসছে, যেন কোন অশরীরী আত্মা গভীর বেদনায় আর্তনাদ করে চলেছে। নিজের অজান্তেই কেঁপে উঠলাম একবার। তাম্মি ইতোমধ্যেই ফিসফিস করে জানিয়ে দিলো, কাছেই কোন এক লাল ইটের বিল্ডিঙে নাকি জয়নাল হাজারীর টর্চার সেল ছিল। একথা শোনার পরে আমাদেরর ক্যাডেট সত্তা আমাদের আর বেডে শুয়ে থাকতে দিলো না। মৌসুমির নেতৃত্বে আমরা পা টিপে টিপে চললাম শব্দের উৎসের দিকে।
সেবারও ব্যতিক্রম হয়নি, ব্যাগ থেকে জিনিসপত্র বের করে লকারে গুছিয়ে রাখতে রাখতে অনর্গল বকে যাচ্ছি। তখনই মৌসুমি ব্যাগ থেকে একটা কি যেন ক্রিমের টিউব বের করে আমাদের সবাইকে দেখিয়ে সেটার গুণকীর্তন করতে লাগলো, এইটা মাখলে নাকি একমাসের মধ্যে বিশিষ্ট অভিনেতা হাসান মাসুদও টম ক্রুজের মতো হয়ে যাবেন!  ওর কথা শুনে মাইকেল জ্যাকসনের জন্য মনটা হু হু করে কেঁদে উঠলো। আহারে বেচারা, খামোকাই বারবার প্লাস্টিক সার্জারি করতে গিয়ে মরলেন। তাম্মি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলো এইরকম একটা ক্রিম কিনে সে মিশেল ওবামাকে পাঠিয়ে দিবে, একমাসের মধ্যে গ্রিনকারড পেয়ে যাবার কথা ভেবে আনন্দে ওর মুখ ঝলমল করতে লাগলো। ব্যবসায়িক বুদ্ধিটা ইরার বরাবরই ভালো, আফ্রিকায় এই ক্রিম রপ্তানি করে যে আমরা অচিরেই মহিলা বিল গেটস হয়ে যাচ্ছি এই ব্যপারটা যখন সে আমাদের প্রায় বিশ্বাস করিয়ে এনেছে ঠিক তখনই বেরসিকের মতো বাদ সাধলো লোডশেডিং।  তাম্মি চরম বিরক্তি নিয়ে বলে উঠল,”এই জন্যেই তো আমেরিকা চলে যাচ্ছি, মিশেলকে খালি ক্রিম টা পাঠিয়ে নেই না। ওইদেশে কোন লোডশেডিং নাই।“ আমি মাথা নেড়ে তৎক্ষণাৎ একমত হয়ে গেলাম। ক্যাডেট কলেজে চার্জার জাতীয় কিছু নিজের কাছে রাখা রীতিমতো মৃত্যুদণ্ড যোগ্য অপরাধ। অতএব হাল্কাপাতলা চিলাচিল্লি করে সুবোধ বালিকার মতো আমরা শুয়ে পড়লাম।continue reading

Bhooter golpo | ভয়ংকর ভুতের গল্প

Click and earn money from youtube
 click here আজকের গল্পটি নিছক গল্প নয় সত্য ঘটনা।ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে সবেমাত্র ডিগ্রিতে নটরডেম কলেজে ভর্তি হয়েছি। উঠতি মাস্তান বোহিমিয়ান। ধরাকে সরা জ্ঞান করা স্বভাবদোষে পরিনত হয়ে গিয়েছিল। সবার চাইতে একটু বেশী বোঝা অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করায় ছিল রাজ্যের আনন্দ। সবার মধ্যেই এই জাতীয় উপসর্গ গুলি এক সময় বাসা বাধে সময়ের প্রবাহে শিক্ষা, জ্ঞান ও পারিপার্শ্বীকতায় ক্রমেই দোষগুলি কাটতে থাকে। অ…তি সাধারন যারা তাদের মধ্যেই এই সকল দোষের প্রাধান্য একটু বেশী লক্ষ করা যায় । তাই আমার দোষের অন্ত ছিল না। এর মধ্যেই অবিশ্বাষীর দলে নাম লিখিয়ে ফেলেছি, ধর্মের চুলচেরা বিষ্লেশন শুরু করেছি। এলাকারবাঘা বাঘা ধর্ম বিশ্বাষীকে বির্তকের জালে আটকে শিষ্যত্ব বরণে বাধ্য করেছি। তবে আমার ভেতর একটা ছন্নছাড়া ভাব সবসমায় কাজ করত তাই একটি বিষয়ের মধ্যে নিজেকে বেশীদিন আটকে রাখতে পারতাম না। বিষয় ভেদে চালাতাম পরিক্ষা নিরিক্ষা যতদিন ভাল লাগত ততদিন। কিন্তু গুনি মানুষ গুলির বচন ছিল সম্পুর্ন ভিন্ন। তারা বলতেন চর্চা, চর্চা ও চর্চা ছাড়া কোন বিষয়কে আয়ত্ব করা যায় না। কে শোনে কার কথা নিজের ইচ্ছার কাছে সমস্ত বিষয় গুলিকে বলি দিয়ে বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছি। জীবনযুদ্ধে যারা সফল সেই রকম কেউ আমার কাছে এলে একটি দু:খবোধ যেন আমাকে ছুয়ে যায়। তা ছাড়া বিন্দাস আছি।বিশ্বাসের ধারাটা এখন একটু পাল্টেছে আল্লার অস্তিত্ব এখন আর অস্বীকার করতে পারি না। যুক্তি ও তর্কের মধ্যে আল্লার অস্তিত্ব বার বার উপলদ্ধি করি। তবে প্রচলিত ধর্মগুলিতে বিশ্বাসনেই। মানুষে মানুষে প্রভেদ খুজে পাই না। সবার মাঝেই মানবিক দোষগুন গুলি প্রত্যক্ষ করি। তাই ধর্ম দিয়ে মানুষকে ভাগ করাকে নিরঅর্থক মনে হয়।
যে ঘটনাটা বলতে যাচ্ছি তার সাথে উপরিউল্লেখিত বিষয় গুলির একটি সর্ম্পক আছে বিধায় বলতে হলো। আমার এক বন্ধু নাম ধরুন রফিক ক্লাস ফাইভ থেকেইবন্ধুত্ব বছর দুয়েক হলো ওর বাবা গত হয়েছে। বড়ভাই হওয়ার সুবাদে স্বভাবতই ওর কাধেই সংশারের যোয়ালটা নেমে এসেছিল।click to see মা দুবোন তিন ভাইএর সংশার। বাবা মারা যাবার পর ওদের সংশারে নেমে এসেছিল নিদারুন দু:খকষ্ট যা নাকি ওকে বাধ্য করেছিল পড়ালেখা ছেড়ে দিয়ে চাকুরীতে লাগতে। ও মট্রিক পাশ করে পাটকলের সুপার ভাইজার হিসাবে ঢুকেছিলসেই কবে আজও ঐ একই চাকরীতে লেগে আছে। continue reading
কোন উন্নতিও নেই অবনতিও নেই। বোন দুটির বিয়ে দিয়েছিলো কিন্তু কপাল দোষে দুজনেই ওর কাধে বোঝা হয়ে ফিরে এসেছে যার যার সন্তানসহ। আমি বরাবরই অলৌকিকতায় বিশ্বাস করি না। রফিক তখনও বিয়ে করেনি। এক শুক্রবার আমার বাসায় এসে ও আমাকে বলল দোস একটু বিপদে পড়েছি। আমি বললাম র্নিদিধায় বল আমার পক্ষে যতটুকু করা সম্ভব আমি করব। ও যাবলল তা শুনে আমার মনে হলো ও মানশিক ভাবে সুস্থ কি না।get 500 MB free by click here জিন ভুত এগুলির অস্বিস্ত কোনটাই বিশ্বাস করি না। ওর বক্তব্য অনুযায়ী রাতে ঘুমুতে গেলেই কে বা কারা যেন ওদের টিনের দেয়ালে খামাখাই জোরে জোরে আচর কাটতে থাকে যারফলে ঘুমানোটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কোন প্রকার সংগত কারন ছাড়াই ঘটনাটি গত এক মাস ধরে রোজ রাতেই ঘটছে। আমি বললাম ও’কে আজ রাতে আমি তোর সাথে তোদের বাসায়গিয়ে থাকব। একটি হকিষ্টিক ও টর্চলাইটের ব্যাবস্থা করে রাখিস। আমিসময়মত পৌছে যাব। রাত দশটা নাগাদ রাজ্যের রাজকর্ম সেরে ওদের বাসায় গিয়ে পৌছালাম। ওদের বাসাটা শহরতলীর প্রায় শেষ প্রান্তে অবস্থিত রাস্তার উপরে একটি দোতালা বাড়ী তার পেছনে পনারবিশ গজ ফারাকে ওদের সর্ম্পুন টিনের ঘড়টি হালকা গাছগাছালীতে ঢাকা ওদের বাড়ীর পেছনে আর কোন বাড়ী নেই ঢাকার ভাষায় তখন সেই অঞ্চলকে নামা বলত(নীচু ফসলের জমি ও খাল বিলের সমারোহ)।রাতের খাবার খেয়েই রাত বারোটা নাগাদ আমরা দুই বন্ধু ফ্লোরে বিছানা করে শুয়ে পড়লাম রফিক বললো লাইট নিভানোর পড়েই শুরু হবে অত্যাচার। আমাকে আরো বললো এমনিতে কোন ভয় নেই এপর্যন্ত কোন ক্ষতিকরেনি শব্দ করা ছাড়া। লাইট নেভানোর সাথে সাথেই শুরু হয়ে গলে ভুতের খেলা। আমিClick and earn money from youtube আর রফিক লাইট জালিয়ে হকিষ্টিক ও টর্চ হাতে বেড়িয়ে পড়লাম বাড়ীর চারপাশটা ঘুরে দেখে মনের কোনে লুকিয়ে থাকা সন্দেহটাও আর রইল না। বাড়ীটার পাঁচ গজের মধ্যে কোন গাছের ডাল পর্যন্ত নেই যে বাতাসে তা টিনের দেয়ালে টক্কর খেয়ে এজাতীয় শব্দ হবে। মনে মনে কিছুটা দমে গেলাম। এ কেমন খেলা রফিককে বললাম তুই ঘড়ে ঢুকে লাইট নিবিয়ে দিয়ে শুয়ে পর আমি একটু পর আসছি। ও ঘরে ঢুকে দরজাটা ভিজিয়ে দিয়ে শুয়ে লাইটটা নিভিয়ে দিতেই আবার শুরু হলো একই শব্দ এবার সত্যি সত্যি ভয় পেয়ে গেলাম আশে পাশে জনমানুষের কোন উপস্থিতি নেই তবুও শব্দটা আসছে। এমন ভয় জীবনে কখনো পেয়েছিলাম বলে আমার পড়েনা। তাই তাড়াতাড়ি ঘড়ে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দিলাম। সকালে কাউকে কিচ্ছুটি না বলেই চলে এলাম আর অনাবরত মনে একটি প্রশ্নই উদয় হতে থাকলো কারন ছাড়া এটা ঘটতেই পারে না কিন্তু করানটা কি? পৃথিবীর সমস্ত নামকরা নামকরা মনোবিজ্ঞানীদের কেস হিষ্ট্রি গুলো পড়ে যাচ্ছি যুতসই কোন উত্তরই খুজে পাচ্ছি না। দুবছর পর উত্তর বেড়িয়ে এল পশ্চিম বাংলা বিজ্ঞান পরিষদের সভাপতিপ্রবির ঘোষের লেখা বইটি থেকে। বইটির নাম ভুলে গেছি।সাথে সাথেই রফিককে একান্তে ডেকে নিয়ে বলেছিলাম দোছ আওয়াজ তোমার ঘড়ের ভিতর থেকেই কেউ করছেযে তোমাদের দায়িত্বহীনতায় তোমাদের উপর ক্ষেপে গিয়ে এসব করে তোমাদের উপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। যদি আমার কথা বিশ্বাস কর তো তুমি তোমার দুই বোনকে যেভাবেই হোক তাদের সংশারে ফিরে যাবার ব্যাবস্থা কর তাহলেই আমার বিশ্বাস তুমি এ নরক যন্ত্রনা থেকে রেহাই পাবে।এরপর রফিক মাসখানেক দেন দরবার করে ওর বোনের স্বামীদের সাথে একটি আপোশ রফায় এসে বোনদের স্বামীর বাড়ী পাঠিয়ে দেয়। এরপর থেকে সেই ভুতও আর ওদের জ্বালায়নি।click for earn money

Premature Marriage - Paragraph easy and common word

Premature marriage means the marriage between a boy and a girl below the age of 18. According to WHO, the age limit of marriage is 21 for males and 18 for females. Any marriage before these figures of age is considered premature marriage. Generally rural boys and girls belonging to illiterate and poverty stricken families are the main victims of it. There are various causes of premature marriage.

click and earn money at your home and subscribe this channel
Among them poverty, ignorance, superstitions, lack of awareness are remarkable. Premature marriage does not bring any good to society. Immature males and females cannot adjust themselves to their marital life. Again, being a mother at an early age a female cannot play the role of a real mother. Moreover, she is attacked with various diseases due to malnutrition. She faces the risk of her life. Her baby does not find breast milk available. Thus, the subsequent generation of the society becomes totally affected. Premature marriage is also responsible for population explosion. To solve this problem, premature marriage must be stopped. Mass education should be ensured. Social awareness must be developed. For this, both the government and the common people have to work together.
 continue

Sad Story |

কামরুল সাহেব ঘুম থেকে উঠেই চশমা খুঁজতে

click and earn money
লাগলেন। চশমাটার একটা ডাট অনেক
আগেই ভেঙে গেছে তবুও দীর্ঘদিন থেকে
চশমা পরিবর্তন করেন নি। অফিসের
যাওয়ার সময় চশমা না পাওয়া গেলে খুবই
সমস্যায় পড়তে হবে। তাই রাহেলাকে
ডাকাডাকি শুরু করলেন চশমাটা খুঁজে
দেওয়ার জন্য।

চশমাটা পরিবর্তন করা প্রয়োজন কিন্তু
এতে বেশ কিছু টাকা বাড়তি খরচ হয়ে
যাবে। এমনিতেই ছেলের পিছনে অনেক
টাকা খরচ হচ্ছে প্রতি মাসে।
রাতুল সপ্তম শ্রেনীতে পড়ে। খুবই মেধাবী
একটা ছেলে। প্রতিদিনের মত আজও রাতুল
টিফিন পিরিয়ডে মাঠে দৌড়াদৌড়ি
করছিল। হঠাৎ করেই পেটে ব্যাথা শুরু হল।
আর সে মাঠের বারান্দায় পেট চেপে বসে
পড়ল। এই ব্যাথাটা তার প্রায়ই হয়। কিন্তু
বাসায় কাউকে জানায় না যদি মা বাবা
চিন্তা করে। পানি খাওয়ার পরও আজকে
ব্যাথাটা সারছে না। মাকে বোধহয়
জানাতেই হবে ব্যাথার ব্যাপারটা।
click and join facebook for earn money by like that page
বাসায় এসে মাকে জানাতেই মায়ের মুখে
চিন্তার ছাপ দেখতে পেল রাতুল।
কেমন যেন বিষন্ন হয়ে গেলেন মা। অনেক
কষ্টে চোখের পানি আটকালেন। তারপরে
রাতুলকে নিজের পায়ের উপর বসিয়ে
জিজ্ঞাস করলেন খুব কি বেশী ব্যাথা
করছিল? সে উত্তর দিল। হুম। রোজ করে
নাকি শুধু আজকেই করল? প্রায়ই ব্যাথা হয়
একটু দৌড়ঝাঁপ করলেই হয়। আচ্ছা তোর
বাবাকে বলি দেখি তোকে ডাক্তার
দেখাতে নিয়ে যায় কিনা? আর তুই আর এ
কয়দিন মাঠে খেলাধুলা করতে যাবি না।
click and earn money
ছেলেকে খেতে দিয়েই তিনি ঘরের দরজা
আটকে দিলেন। তার বুক ফেঁটে কান্না
আসছে। অঝর ধারায় মুখ চেপে কান্না শুরু
করলেন। কিভাবে সহ্য করবেন ছেলের চলে
যাওয়া। সে যে তার একমাত্র বুকের ধন। তার
একমাত্র সন্তান যে এই রাতুল। কিভাবে
রাতুলকে নিজ মুখে বলবেন যে, এই পেট
ব্যাথা সারানো যাবে না। কিভাবে
বলবেন জন্ম হওয়ার সময়ই তার দুইটা কিডনি
মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। সেই
থেকে প্রায়ই রাতুলের পেট ব্যাথা হয়। বিডিলাভ২৪.কম আর
ডাক্তার বলে দিয়েছে আর বেশীদিন এই
কিডনি কাজ করবে না। খুব দ্রুত কিডনি
প্রতিস্থাপন করতে না পারলে রাতুলকে আর
বাঁচানো যাবে না।
.
ঘরে কামরুল সাহেব প্রবেশ করতেই রাহেলা
আশেপাশে রাতুল আছে নাকি দেখে দরজা
বন্ধ করে দিল। তারপরে স্বামীকে বলল
--আজকে আবার রাতুলের পেট ব্যাথা
করেছিল। প্রায়ই নাকি করে।
--কই কিছু বলে নি তো?
--ও কি কিছু বলার মত ছেলে? তুমি কিছু
একটা কর। আমি আমার ছেলের কষ্ট দেখতে
পারব না।

click and get 20 mb
--তুমিতো জানোই রাহেলা আমি সামান্য
চাকরী করে যে টাকা পায় তার পুরোটা
সংসার খরচেই চলে যায়। একসাথে
অপারেশনের জন্য এতগুলো টাকা কিভাবে
জোগাড় করব?
আমি কিছু শুনতে চাই না তুমি আমার
ছেলেকে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও বলে
কাঁদতে শুরু করলেন রাহেলা।
চোখের পানি মুছতে মুছতে বাইরে বের
হয়েই ছেলেকে দেখতে পেলেন। রাতুল
মাকে দেখেই জিজ্ঞাস করল মা তুমি কাঁদছ
কেন? কই কাঁদছি চোখে কি যেন পড়ল,
পোকা মনে হয়। কই দেখি দেখি বলে রাতুল
মায়ের চোখে কি পড়েছে দেখতে লাগল।
মায়ের চোখ ফেটে কান্না আসতে লাগল।
.
কয়েকমাস পরেই একটা কবরের পাশে
দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কেঁদে চলেছেন এক
মা। কাঁদছেন আর বলছেন বাপ আমার
আমাকে ছেড়ে তুই কোথায় চলে গেলি,
আমি এখন তোকে ছাড়া কিভাবে বাঁচব। তুই
ফিরে আয় বাপ আমার। মায়ের উপরে আর
রাগ করে থাকিস না, ফিরে আয়।
.
এই মায়ের কাঁন্না আকাশ বাতাস ভারী
করে ফেরেছিল। মায়ের কান্নার সাথে
প্রত্যেকটা গাছের পাতা কেঁদেছিল কিন্তু
রাতুল ফিরে আসে নি মায়ের কোলে। বাবা
পারেন নি তার একমাত্র ছেলের চিকিৎসা
করাতে। টাকার কাছে হেরে গেল আরও
একটা প্রান। সাথে ধ্বংস হয়ে গেল একটা
পরিবারের হাসির আনন্দ। আমাদের দেশে
এভাবেই অনেক পরিবার দু:খের সাগরে
তলিয়ে যায় শুধুমাত্র টাকার অভাবে।
Get your own profile