সাত সকালে টেলিফোনটা বেজে উঠলো ।। মেজাজ খারাপ হয়ে গেল । টেলিফোন ধরতেই ফরহাদের গলা ভেসে উঠলো ।
কিরে এখনো ঘুমাচ্ছিস ?
তুই আর ঘুমাতে দিলি কই ?
আরে শোন জব্বর খবর আছে । তাইতো এই সাত সকালে টেলিফোন করেছি । তোকে এক জায়গায় নিয়ে যেতে চাই ।
তুই যেখানে খুশি যা আমাকে একটু ঘুমাতে দে ।
ঠিক আছে আরো এক ঘন্টা সময় দিলাম । তারপর এসে আমার সংগে নাস্তা খাবি । তোর প্রিয় নাস্তা পরোটা মাংস থাকবে । তোর সখের রস মালাই ও থাকবে । আসিস কিন্তু ।
আর নাস্তার লোভ দেখাতে হবে না
তাহলে অবশ্যই আসবি সুমন । দেড় ঘন্টার ভিতরে আসবি ।
নাস্তা খাওয়ার পর ফরহাদ বললো চল এবার ।Click here
কোন চুলায় যেতে হবে ?
তুই চোখ বুঁজে হুন্ডায় আমার পেছনে বসবি । তারপর দেখবি কোথায় যাই ।
হুন্ডা এসে থমলো শহর থেকে কিছু দূরে গাছ গাছালিতে পরিপূর্ণ একটা ধপধপে সাদা বাড়ির সামনে । বাড়িটা দেখেই কেন জানি আমার মনে হল বাড়িটা শ্বেত পাথর দিয়ে তৈরী ।সূর্যের অলোয় অপূর্ব রঙের সমাহারে ঝক ঝকে তক তকে বাড়ি । বাড়ির গেটে এক দারোয়ান বসে ঝিমুচ্ছে ।দারোয়ানের চোখগুলো মনে হচ্ছে রক্তের মত লাল । পরনের কাপড় দেখলে মনে হয় যেন শত বর্ষ আগের কেনা । এ সমস্ত দেখে
আমি ফরহাদকে জিজ্ঞেস করলাম ,এখানে কি করতে এসেছিস ?
আরে ঐ বাড়িটা আমি কিনবো । তোকে দেখাতে নিয়ে এলাম ।
তুই কিনবি ? সেলিনাকে বলেছিস ?
এখন ও বলি নাই ।বিয়ের পর তাকে সারপ্রাইজ দেব । বাড়িটা তাকেই দিয়ে দেব ।Earn money by click Here
চল ভিতরটা দেখে আসি । দারোয়ানকে গেট খুলতে বল ।
দারোয়ান কিছুক্ষণ আমাদের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে গেট খুলে দিল কিন্তু কোন কথা বললো না ।
ভিতরে ঢুকেই প্রথমে চোখে পড়লো গেটের এক পাশে শিউলি ফুলের গাছ । অন্য পাশে বকুল ফুলের গাছ । মাঝখানে ঝক ঝকে পাকা সিমেন্টের রাস্তা তাও ধপ ধপে সাদা । রাস্তা পার হয়েই বিরাট বারান্দা । তারপর বসবার ঘর । সাজানো ঘোচানো । উপরে তিনটি বেডরুম । সবগুলোই সাজানো ঘুচানো । প্রতিটি বেডে ঝক ঝকে সাদা বেড কভার বিছানো । সুন্দর করে সাজানো প্রতিটি বেডরুম । দেখে মুগ্ধ হলাম । দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল । আকাশে রূপালি চাঁদের হাসি বিচ্ছুরিত হল । ধপ ধপে সাদা বাড়িটা স্বর্গীয় শোভায় আলোক বিচ্ছুরিত করতে লাগলো । আমরা দেখে মুগ্ধ হলাম ।
বাড়িটা কিনলো ফরহাদ ।আমার সঙ্গে শর্ত হল ফরহাদের বিয়ের আগ পর্যন্ত আমি তার সঙ্গে এ বাড়িতে থাকবো । কারণ একা সে নিঃসঙ্গ বোধ করবে । বাড়িতে পার হওয়ার পর থেকে বাড়ির ভিতরের ফুলে ফুলে সুশোভিত বাগানে হঠাৎ হঠাৎ মেয়েলি কন্ঠে গান ভেসে আসতো । কখনো কখনো এক দীর্ঘ ঘন কালো কেশী সুন্দরি মহিলার দেখা মিলতো আবার মুহূর্তে অদৃশ্য হয়ে যেত । তারপর এলো পূর্ণিমার রাত । সারা রাত ধরে মারামারি আর হট্টগোলের আর কান্নার শব্দ ভেসে আসলো । কারা যেন ফরহাদের আর আমার টুটি টিপে ধরলো । সকালে আমরা দুজনই ঘরের মেঝেতে রক্তাক্ত । আসার আগে দারোয়ানের সঙ্গে দেখা করতে গেলে একটা কথা সে বললো , বাবু হাম তো দুশ বছর আগ মে মর গিয়া ।পূর্ণিমা রাত মে ডাকাত হাম সব কো কতল কর দিয়া বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল Get 50 MB free
কিরে এখনো ঘুমাচ্ছিস ?
তুই আর ঘুমাতে দিলি কই ?
আরে শোন জব্বর খবর আছে । তাইতো এই সাত সকালে টেলিফোন করেছি । তোকে এক জায়গায় নিয়ে যেতে চাই ।
তুই যেখানে খুশি যা আমাকে একটু ঘুমাতে দে ।
ঠিক আছে আরো এক ঘন্টা সময় দিলাম । তারপর এসে আমার সংগে নাস্তা খাবি । তোর প্রিয় নাস্তা পরোটা মাংস থাকবে । তোর সখের রস মালাই ও থাকবে । আসিস কিন্তু ।
আর নাস্তার লোভ দেখাতে হবে না
তাহলে অবশ্যই আসবি সুমন । দেড় ঘন্টার ভিতরে আসবি ।
নাস্তা খাওয়ার পর ফরহাদ বললো চল এবার ।Click here
কোন চুলায় যেতে হবে ?
তুই চোখ বুঁজে হুন্ডায় আমার পেছনে বসবি । তারপর দেখবি কোথায় যাই ।
হুন্ডা এসে থমলো শহর থেকে কিছু দূরে গাছ গাছালিতে পরিপূর্ণ একটা ধপধপে সাদা বাড়ির সামনে । বাড়িটা দেখেই কেন জানি আমার মনে হল বাড়িটা শ্বেত পাথর দিয়ে তৈরী ।সূর্যের অলোয় অপূর্ব রঙের সমাহারে ঝক ঝকে তক তকে বাড়ি । বাড়ির গেটে এক দারোয়ান বসে ঝিমুচ্ছে ।দারোয়ানের চোখগুলো মনে হচ্ছে রক্তের মত লাল । পরনের কাপড় দেখলে মনে হয় যেন শত বর্ষ আগের কেনা । এ সমস্ত দেখে
আমি ফরহাদকে জিজ্ঞেস করলাম ,এখানে কি করতে এসেছিস ?
আরে ঐ বাড়িটা আমি কিনবো । তোকে দেখাতে নিয়ে এলাম ।
তুই কিনবি ? সেলিনাকে বলেছিস ?
এখন ও বলি নাই ।বিয়ের পর তাকে সারপ্রাইজ দেব । বাড়িটা তাকেই দিয়ে দেব ।Earn money by click Here
চল ভিতরটা দেখে আসি । দারোয়ানকে গেট খুলতে বল ।
দারোয়ান কিছুক্ষণ আমাদের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে গেট খুলে দিল কিন্তু কোন কথা বললো না ।
ভিতরে ঢুকেই প্রথমে চোখে পড়লো গেটের এক পাশে শিউলি ফুলের গাছ । অন্য পাশে বকুল ফুলের গাছ । মাঝখানে ঝক ঝকে পাকা সিমেন্টের রাস্তা তাও ধপ ধপে সাদা । রাস্তা পার হয়েই বিরাট বারান্দা । তারপর বসবার ঘর । সাজানো ঘোচানো । উপরে তিনটি বেডরুম । সবগুলোই সাজানো ঘুচানো । প্রতিটি বেডে ঝক ঝকে সাদা বেড কভার বিছানো । সুন্দর করে সাজানো প্রতিটি বেডরুম । দেখে মুগ্ধ হলাম । দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল । আকাশে রূপালি চাঁদের হাসি বিচ্ছুরিত হল । ধপ ধপে সাদা বাড়িটা স্বর্গীয় শোভায় আলোক বিচ্ছুরিত করতে লাগলো । আমরা দেখে মুগ্ধ হলাম ।
বাড়িটা কিনলো ফরহাদ ।আমার সঙ্গে শর্ত হল ফরহাদের বিয়ের আগ পর্যন্ত আমি তার সঙ্গে এ বাড়িতে থাকবো । কারণ একা সে নিঃসঙ্গ বোধ করবে । বাড়িতে পার হওয়ার পর থেকে বাড়ির ভিতরের ফুলে ফুলে সুশোভিত বাগানে হঠাৎ হঠাৎ মেয়েলি কন্ঠে গান ভেসে আসতো । কখনো কখনো এক দীর্ঘ ঘন কালো কেশী সুন্দরি মহিলার দেখা মিলতো আবার মুহূর্তে অদৃশ্য হয়ে যেত । তারপর এলো পূর্ণিমার রাত । সারা রাত ধরে মারামারি আর হট্টগোলের আর কান্নার শব্দ ভেসে আসলো । কারা যেন ফরহাদের আর আমার টুটি টিপে ধরলো । সকালে আমরা দুজনই ঘরের মেঝেতে রক্তাক্ত । আসার আগে দারোয়ানের সঙ্গে দেখা করতে গেলে একটা কথা সে বললো , বাবু হাম তো দুশ বছর আগ মে মর গিয়া ।পূর্ণিমা রাত মে ডাকাত হাম সব কো কতল কর দিয়া বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল Get 50 MB free
No comments:
Post a Comment